একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত ছোটো প্রশ্ন উত্তর সাজেশন ২০২৩

একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত ছোটো প্রশ্ন উত্তর সাজেশন ২০২৩ এবছরের উচ্চ-মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের (WBCHSE) একাদশ শ্রেণীর সিলেবাসের নিরীখে দেওয়া হল ।

Table of Contents

সংস্কৃত ছোটো প্রশ্ন উত্তর সাজেশন ২০২৩ একাদশ শ্রেণীর

একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত ছোটো প্রশ্নোত্তর সাজেশন ২০২৩ হিসাবে তোমাদের পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্ন দেওয়া হল উত্তর সহ।

একাদশ শ্রেণীর গদ্যাংশ দশকুমারচরিতম্ হতে সংস্কৃত ছোটো প্রশ্নোত্তর সাজেশন ২০২৩

১) দশকুমারচরিতম্ কার লেখা?

উঃ- আচার্য দণ্ডী।

২) দশকুমারচরিতম্ কোন শ্রেণীর কাব‍্য?

উঃ- দণ্ডী রচিত দশকুমারচরিতম্ আখ্যায়িকা শ্রেণীর গদ্য কাব্য।

৩) দশকুমারচরিতম্ কাব্যটি কয় ভাগে বিভক্ত?

উঃ-দশকুমারচরিতম্ কাব্যটি পূর্ব পীঠিকা ও উত্তর পীঠিকা অংশে বিভক্ত। পূর্বপীঠিকায় রয়েছে পাঁচটি বিভাগ বা উচ্ছ্বাস আছে এবং উত্তরপীঠিকায় রয়েছে আটটি উচ্ছ্বাস।                                                                     

৪) দশকুমারচরিতম্ কাব্যটির বিভাগ গুলি কি নামে পরিচিত?                                                        

উঃ- দশকুমারচরিতম্ কাব্যটির বিভাগগুলি উচ্ছ্বাস নামে পরিচিত।

৫) দশকুমারচরিতম্ কাব্যটির প্রথম উচ্ছ্বাস এর নাম কি?

উঃ- কুমারোৎপত্তি।

৬) দশকুমারচরিতম্ কাব্যটির মূল বিষয়বস্তু কি?

উঃ- দশকুমারের জীবন কাহিনী হল এই কাব্যের বিষয়বস্তু।

৭) দশকুমারচরিতম্ কাব্যের দশ কুমারের নাম কি?

উঃ- i)রাজবাহন, ii) সোমদত্ত, iii) পুষ্পোদ্ভব, iv) অপহারবর্মা, v) উপহারবর্মা,  vi) মন্ত্রগুপ্ত, vii) মিত্রগুপ্ত, viii) অর্থপাল,  ix)প্রমতি, x) বিশ্রুত।

৮) দণ্ডী রচিত অপর একটি কাব্যের নাম লেখ?

উঃ- কাব‍্যাদর্শ।

৯) দন্ডীর দশকুমারচরিতম্ কোন দেবতার স্তুতি করা হয়েছে?

উঃ- শ্রীবিষ্ণুর স্তুতি করা হয়েছে।

১০) দণ্ডীর পিতা মাতার না কী?

উঃ- পিতার নাম বীরদত্ত ও মাতার নাম গৌরীদেবী।

১১) মগধরাজার নাম কী?

উঃ- রাজহংস।

১২) শতধৃতি শব্দের অর্থ কী?

উঃ- ব্রহ্মা।

১৩) ক্ষৌণি শব্দের অর্থ কী?

উঃ- পৃথিবী।

১৪) মগধের রাজধানীর নাম কী?

উঃ- পুষ্পপরী।

১৫) রাজহংসের সৌন্দর্যকে কার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?

উঃ- কামদেবের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।

১৬) ধর্মপালের পুত্রদের নাম কি?

উঃ- সুমন্ত্র, সুমিত্র ও কামপাল।

১৭) কে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য সমুদ্র যাত্রা করেছিলেন?

উঃ- রত্নোদ্ভব।

১৮) রাজহংসের বাহু দুটিকে কার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?

উঃ- রাজহংসের বাহু দুটিকে মন্দার পর্বতের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।

১৯) পুরন্দর কে?

উঃ- দেবরাজ ইন্দ্র কে বলা হয়।

২০) দশকুমারচরিতম্ কাব্যের কয়টি উচ্ছ্বাস রয়েছে?

উঃ- মোট তেরোটি রয়েছে। প্রথমটি পাঠ্যসূচির অন্তর্গত।

২১) দশকুমারচরিতম্ কাব্যে মঙ্গলাচরণ শ্লোকে কোন দেবতা স্তুতি করা হয়েছে?

উঃ- বিষ্ণু দেবতার।

২২) শতধৃতি শব্দের দ্বারা কাকে বোঝানো হয়েছে? তিনি কোথায় অবস্থিত ছিলেন?

উঃ- শতধৃতি শব্দ দ্বারা ব্রহ্মাকে বোঝানো হয়েছে। তিনি শ্রীবিষ্ণুর নাভিপদ্মে অবস্থান করেছিলেন।

২৩) অমরসরিৎ বলতে কী বোঝো?

উঃ- অমরসরিৎ বলতে গঙ্গা কে বোঝানো হয়েছে।

২৪) রাজহংসের যশকে কোন ফুলের শুভ্রতার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?

উঃ- কুন্দ ফুল।

২৫) রাজহংসের কীর্তিকাহিনী কারা প্রকাশ করতেন?

উঃ- স্বর্গের তরুণী অপ্সরা গন। উদ‍্যানে ভ্রমণকালে গানের মাধ্যমে রাজবংশের কীর্তি প্রকাশ করতেন।

২৬) রাজহংসের মহির্ষীর নাম কি? তিনি কোন গুণ সম্পন্না?

উঃ- রাজহংসের মহর্ষির নাম বসুমতী। বসুমতী ছিলেন সুমতি, লীলাবতী ও কুলশেখর রমনী।

২৭) রত্নাকর কে?

উঃ- সমুদ্র।

২৮) দশকুমারচরিতম্ এইরূপ নামকরনের হল কেন?

উঃ- দশজন রাজপুত্র বা রাজপরিবারের যুবকদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতার বর্ণনা আছে।                                         

২৯) মহাকবি দণ্ডী কি জন‍্য বিখ‍্যাত?

উঃ- পদলালিত‍্যের জন‍্য।                                                         

৩০) মগধরাজার কয়জন মন্ত্রী আছে?

উঃ– তিনজন মন্ত্রী।                                                   

৩১) সিতবর্মার কয়জন পুত্র ছিল?

উঃ-দুইজন পুত্র ছিল।                                                    

৩২) মন্ত্রী পুত্রদের মধ্যে কে ধর্মপরায়ণ ছিল?

উঃ-সত‍্যবর্মা।                                                           

৩৩) মন্ত্রী পুত্রদের মধ্যে কে উচ্ছৃখল ছিল?

উঃ-কামপাল।                                                             

৩৪) কে বানিজ‍্যে নিপুন ছিল?

উঃ-রত্নোদ্ভব।

৩৫) কে সমুদ‍্রযাত্রা করেছিল?

উঃ- রত্নোদ্ভব।

৩৬) কে সংসারের অসারতা বুঝেছিলেন?

উঃ- সত‍্যবর্মা।

৩৭) কে বিশ্বভ্রমণ করেছিল?

উঃ- কামপাল।

৩৮) অনেকাকব শব্দের অর্থ কী?

উঃ-অনেক হাতি।

৩৯) মন্ত্রী পুত্রদের মধ্যে কে কে পিতার মৃত্যুর পর মন্ত্রিত্ব গ্রহণ করেছিল?

উঃ- সুমন্ত্র, সুমিত্র, সুশ্রুত, সুমতি।

৪০) পারাবার শব্দের অর্থ কী?

উঃ-সমুদ্র।

৪১) ত্রিবিক্রম কার উপাধি?

উঃ-বিষ্ণুর উপাধি।

একাদশ শ্রেণীর গদ্যাংশ ব্রাহ্মণচৌরপিশাচকথা হতে সংস্কৃত ছোটো প্রশ্নোত্তর সাজেশন ২০২৩

১) ব্রাহ্মণচৌরপিশাচকথা গল্পে উৎস কি ?

উত্তরঃ- ব্রাহ্মণচৌরপিশাচকথা গল্পের উৎস হল পঞ্চতন্ত্র নামক গল্প গ্রন্থ থেকে তৃতীয় তন্ত্র কাকোলূকীয়ম্ – এর দশম কাহিনী।

২) পঞ্চতন্ত্রের রচয়িতা কে ?

উত্তরঃ- বিষ্ণুশর্মা।

৩) পঞ্চতন্ত্রের পাঁচটি তন্ত্র কি কি ?

উত্তরঃ- মিথ্যাভেদ, মিত্রপ্রাপ্তি, কাকোলূকীয়ম্, লব্ধপ্রণাশম্, অপরীক্ষিতকারকম্।

৪) এই গল্পের নীতিকথা কি ?

উত্তরঃ- শত্রবোহপি হিতায়ৈব বিবদন্তঃ পরস্পরম্।

চৌরাণ জীবিতং দত্তং রাক্ষসেন তু গোযুগম্।।

অর্থাৎ, শত্রুরা যখন পরস্পরের মধ‍্যে বিবাদ করে তখন তা সাধারন মানুষের উপকারই সাধন করে।

৫) ব্রাহ্মণচৌরপিশাচকথা গল্পে ব্রাহ্মণের নাম কী?

উত্তরঃ- দ্রোণ।

৬) ব্রাহ্মণ (দ্রোণ) কোথায় বাস করত ?

উত্তরঃ- কোনো এক স্থানে দ্রোণ নামে ব্রাহ্মণটি বাস করত।

৭) ব্রাহ্মণচৌরপিশাচকথা-গল্পে দরিদ্র ব্রাহ্মণটি কীভাবে জীবিকা নির্বাহ করত?

উত্তরঃ- দরিদ্র ব্রাহ্মণটি অন‍্যের দান গ্রহণ করে জীবিকা নির্বাহ করতো।

৮) ব্রাহ্মণটি কি কি  ভোগ থেকে সম্পূর্ণ বর্জিত ছিল?

উত্তরঃ- সুন্দর বস্ত্র,অনুলেপন,গ্রন্থদ্রব‍্য,মালা,অলংকার,পান ইত্যাদি ভোগ থেকে সম্পূর্ণ বর্জিত ছিল।

৯) ব্রাহ্মণের শরীরের বিবরণ দাও।

উত্তরঃ- ব্রাহ্মণের শরীরের চুল,নখ, লোম, দাঁড়ি অত‍্যাধিক বেড়ে গিয়েছিল এবং শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা সহ্য করে তাঁর শরীর অত্যন্ত শীর্ণ হয়েছিল।

১০) ব্রাহ্মণের শরীর অত্যন্ত শীর্ণ হওয়ার কারণ কি?

উত্তরঃ- শীত ও উষ্ণ বাতাস এবং বর্ষা সহ্য করে তার শরীর অত্যন্ত শীর্ণ হয়েছিল।

১১) প্রতিগ্রহধন ” শব্দের অর্থ?

উত্তরঃ- অন্যের প্রদত্ত দানে জীবনযাত্রা নির্বানকারী।

১২) ব্রহ্মরাক্ষস টির নাম কি ছিল?

উত্তরঃ- সত্য বচন।

১৩) ক্রুরুকর্মা কে ছিল?

উত্তরঃ- চোর।

১৪) চোর হাতে কি নিয়ে চুরির উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছিল?

উত্তরঃ- বন্ধনরজ্জু বা দঁড়ি।

১৫) হুতবহ শব্দটির অর্থ কি

উত্তরঃ-অগ্নি

১৬) চোর কোথায় ব্রহ্মরাক্ষস কে দেখেছিল

উত্তরঃ- অর্ধেক পথে

১৭) ব্রহ্মরাক্ষসের শারীরিক বর্ণনা দাও

উত্তরঃ- ফাঁকা ফাঁকা তীক্ষ্ণ দন্তবিশিষ্ট। উচু বাঁশির মতো নাক যুক্ত। চোখের প্রান্তরভাগ রক্তিমবর্ণ, সমগ্র শরীরের শিরা ধমনী গুলি দৃশ্যমান, শুষ্ককপোল,অগ্নির ন্যায় তামাটে কেশ ও দাঁড়ি গুলি।

১৮) ব্রাহ্মণ কিসের দ্বারা গোবৎস দুটি বাড়িয়ে তুলেছিল?

উত্তরঃ- চেয়ে আনা ঘৃত,তৈল ও ঘাসের দ্বারা।

১৯) ভদ্র! নৈষ ন‍্যায়ঃ- বক্তা কে ? ভদ্র শব্দে কাকে সম্বোধন করা হয়েছে ? কোনটি ন‍্যায় হচ্ছিল না ?

উত্তরঃ- উক্তিটির বক্তা চোর। ভদ্র শব্দ দ্বারা ব্রহ্মরাক্ষসকে সম্বোধন করা হয়েছে। চোরের গরু অপহরণের পূর্বে রাক্ষসের ব্রাহ্মণকে ভক্ষণ করার প্রয়াস ন‍্যায় সঙ্গত হচ্ছিল না।

২০) চোর পূর্বে গরু চুরির প্রস্তাব দিয়েছিল কেন

উত্তরঃ- গরু চুরি করার পূর্বে রাক্ষস ব্রাহ্মণকে ভক্ষণ করার চেষ্টা করলে যদি কোনো বিঘ্ন উপস্থিত হয় তাহলে চোরের উদ্দেশ্য সিদ্ধ হবে না।

২১) রাক্ষস আগে ব্রাহ্মণকে খাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল কেন?

উত্তরঃ- চোরটি আগে গোরু দুটি চুরি করলে যদি গোরুর শব্দে ব্রাহ্মণের নিদ্রা ভঙ্গ হয় তাহলে রাক্ষস আর ব্রাহ্মণকে ভক্ষণ করার সুবিধা পাবে না।

২২) গোশব্দেনবুধ‍্যেত-বুধ‍্যেত পদের দ্বারা কাকে নির্দেশ করা হয়েছে?

উত্তরঃ- ব্রাহ্মণকে নির্দেশ করা হয়েছে।
২৩) পঞ্চতন্ত্র কী জাতীয় গ্রন্থ?

উত্তরঃ- পঞ্চতন্ত্র নীতি শিক্ষামূলক গল্প সাহিত্যের অন্তর্গত।

২৪) কে কেন ব্রাহ্মনকে গোবৎস দান করেছিল

উত্তরঃ- যজমান ব্রাহ্মণ কে গোবৎস প্রদান করেছিলেন। কারণ ব্রাহ্মণের দরিদ্রতার জন্য।

২৫) রাক্ষস কে দেখে চোরের কি প্রতিক্রিয়া হয়েছিল

উত্তরঃ- রাক্ষস কে দেখে ভীত ও সন্ত্রস্ত হয়ে উঠেছিল।

২৬) ষষ্ঠাহ্নকালিকা- শব্দটির অর্থ কি

উত্তরঃ- ষষ্ঠাহ্নকালিকা শব্দের অর্থ- দুই দিন দুই রাত্রি পরে তৃতীয় রাত্রিতে ভজন করা।

২৭) জজাগর শব্দটির সংস্কৃত প্রতিশব্দ লেখ?

উত্তরঃ- জজাগর শব্দটি সংস্কৃত প্রতিশব্দ হল অজাগ।

২৮) ব্রাহ্মণের নিদ্রাভঙ্গের কারণ কি

উত্তর- চোর ও রাক্ষসের ঝগড়া চিৎকারের কারনে।

২৯) চোর কিভাবে ব্রাহ্মণের কল্যাণ করেছিল

উত্তর- ব্রাহ্মণ জেগে উঠলে চোর বলেছিল ব্রাহ্মণ এই রাক্ষস তোমাকে খেতে চাইছে।

৩০) রাক্ষস কিভাবে ব্রাহ্মনের উপকার করেছিলো

উত্তর- ব্রাহ্মণ জেগে উঠলে রাক্ষস বলেছিল ব্রাহ্মণ চোর তোমার গোরু দুটিকে চুরি করতে চাইছে।

৩১) ব্রাহ্মণ কিভাবে রাক্ষস ও চোরের হাত থেকে নিজেকে ও গরুদুটিকে রক্ষা করেছিল

উত্তরঃ- ব্রাহ্মণ ইষ্টদেবতার মন্ত্র জপ করে নিজেকে রাক্ষসের হাত থেকে এবং উদ্ধত লাঠির দ্বারা চোরের হাত থেকে গোরু দুটিকে রক্ষা করেছিল।

৩২) রাক্ষসের দাঁতগুলি কেমন ছিল

উত্তর- প্রবিরল তীক্ষ্ণ।

৩৩) কে আগে ব্রাহ্মনের অনিষ্ট সাধন করতে চেয়েছিল?

উত্তর- চোর।

৩৪) লগুড় শব্দের অর্থ কি

উত্তর- লাঠি।

৩৫) ব্রাহ্মণচৌরপিশাচকথা কি জাতীয় রচনা?

উত্তর- গল্প।

একাদশ শ্রেণীর পদ্যাংশ মেঘদূতম্ হতে সংস্কৃত ছোটো প্রশ্নোত্তর সাজেশন ২০২৩

1.”মেঘদূত” কে রচনা করেছিলেন ?

উঃ-“মেঘদুত” মহাকবি কালিদাস রচনা করেছিলেন।

2.কোন্ বংশে মেঘের জন্ম ?

উঃ-পুষ্কর ও আবর্তক বংশে মেঘের জন্ম।

3.”বপ্রক্রীড়া” শব্দের অর্থ কি ?

উঃ-“বপ্রক্রীড়া” বলতে দাঁত বা শিং দিয়ে মাটি উৎখাত করাকে বোঝায়।

4.যক্ষ কোথায় নির্বাসিত হয়েছিল ?

উঃ-যক্ষ রামগিরি পর্বতে নির্বাসিত হয়েছিল।

5.যক্ষকে কেন নির্বাসিত করা হয়েছিল ?

উঃ-কর্তব্যে অবহেলা করার জন্য যক্ষকে নির্বাসিত করা হয়েছিল।

6.মহাকবি কালিদাসের ‘মেঘদূত’ ছাড়া অন্য একটি গীতিকাব্যের নাম লেখ ?

উঃমহাকবি কালিদাসের  ‘মেঘদূত’ ছাড়া অন্য একটি গীতিকাব্যের নাম হল “ঋতুসংহারম্”।

7.”অদ্রৌ” শব্দের অর্থ কি ?

উঃ-“অদ্রৌ” শব্দের অর্থ – পর্বতে।

8.’মেঘদূত’ কোন্  শ্রেণীর কাব্য ?

উঃ-‘মেঘদূত’ একটি প্রেমমূলক গীতিকাব্য।

9.আলংকারিকরা গীতিকাব্যের কী নাম দিয়েছেন ?

উঃ-আলংকারিকরা গীতিকাব্যের  কোনো শ্রেণীবিভাগ করেননি। তাঁদের মতে গীতিকাব্য একটি খণ্ডকাব্য।

10.কালিদাসের ‘মেঘদূত’ কয়টি খন্ডে বিভক্ত ও কি কি ?

উঃ-কালিদাসের ‘মেঘদূত’ দুটি খন্ডে বিভক্ত। যথা- পূর্বমেঘ ও উত্তরমেঘ।

11.তোমার পাঠ্যাংশটি কোন্  খন্ডের অন্তর্গত ?

উঃ-আমার পাঠ্যাংশটি পূর্বমেঘের অন্তর্গত।

12.”মেঘদূতম্”এর শ্লোক সংখ্যা কত ?

উঃ-“মেঘদূতম্”এর শ্লোক সংখ্যা 118 টি।

13.”মেঘদূতম্”কোন ছন্দে রচিত ?

উঃ-“মেঘদূতম্” মন্দাক্রান্তা ছন্দে রচিত।

14.যক্ষকে অভিশাপ দিয়েছিলেন ?

উঃ-যক্ষকে তার প্রভু ধনপতি কুবের অভিশাপ দিয়েছিলেন।

15.কালিদাস অভিশপ্ত যক্ষের নাম উল্লেখ করেননি কেন ?

উঃ-“ভর্তুরাজ্ঞাং ন কুর্বন্তি যে চ বিশ্বাসঘাতকাঃ।”-এই শাস্ত্রবচন অনুসারে যক্ষ বিশ্বাসঘাতক। গ্রন্থের প্রারম্ভে এদের নাম উল্লেখ করা উচিত নয়।

16.যক্ষকে কতদিনের জন্য অভিশাপ ভোগ করতে হয়েছিল ?

উঃ-যক্ষকে একবছরের জন্য অভিশাপ ভোগ করতে হয়েছিল।

17.”প্রত্যগ্রৈঃ”শব্দের অর্থ কি ?

উঃ-“প্রত্যগ্রৈঃ” শব্দের অর্থ- সদ্যপ্রস্ফুটিত।

18.যক্ষ মেঘের জন্য কোন্ পুষ্পের অর্ঘ্যরচনাকরেছিল ?

উঃ-যক্ষ মেঘের জন্য কুটজ কুসুম অর্থাৎ কুরচি ফুলের অর্ঘ্য রচনা করেছিল ?

19.তোমার পাঠ্যাংশ থেকে মেঘের দুটি প্রতিশব্দ লেখ ?

উঃ-আমার পাঠ্যাংশ থেকে মেঘের দুটি প্রতিশব্দ হল- জীমূত ও পয়োদ।

20.যক্ষ কোন্ দিন আকাশে মেঘের সঞ্চার দেখেছিল ?

উঃ- যক্ষ আষাঢ় মাসের প্রথম দিনে আকাশে মেঘের সঞ্চার দেখেছিল।

21. “কৌতুকাধানহেতু” পদটির অর্থ কি ?

উঃ-“কৌতুকাধানহেতু” পদটির অর্থ- কামনার উদ্দীপক।

 22.মেঘ কাদের শরণম্ ?

উঃ-মেঘ সন্তপ্তদের শরণ তথা আশ্রয়স্থল।

23.মেঘের গন্তব্যস্থল কোথায় ?

উঃ-মেঘের গন্তব্যস্থল যক্ষপুরী অলকা।

24.কারা চেতন-অচেতনের বিভেদ ভুলে যায় ?

উঃ-কামপীড়িত মানুষ চেতন-অচেতনের বিভেদ ভুলে যায়।

25.”অন্তর্বাষ্পঃ” শব্দের অর্থ কি ?

উঃ-“অন্তর্বাষ্পঃ” শব্দের অর্থ হল-যে চোখের জলকে ভেতরে আটকে রেখেছে।

26.”পথিকবনিতাঃ” শব্দের অর্থ কি ?

উঃ-“পথিকবনিতাঃ” শব্দের অর্থ হল- “প্রোষিতভর্তৃকা” অর্থাৎ, যার স্বামী বিদেশে আছে।

27.”মেঘদূতম্” কাব্যের একজন বিখ্যাত টীকাকার ও তার টীকাগ্রন্থের নাম লেখ ?

উঃ-“মেঘদূতম্” কাব্যের একজন বিখ্যাত টীকাকার হলেন মল্লিনাথ। তাঁর টীকাগ্রন্থের নাম “সঞ্জীবনী”।

28.”মেঘদূত” পাঠ্যাংশে উল্লিখিত একটি পাখির নাম লেখ ?

উঃ-“মেঘদূত” পাঠ্যাংশে উল্লিখিত একটি পাখি হল- চাতক।

29.কুবেরের রাজ্যের নাম কি ?

উঃ-কুবেরের রাজ্যের নাম অলকাপুরী।

30.মেঘ কার প্রধান অনুচর ?

উঃ-মেঘ ইন্দ্র দেবতার প্রধান অনুচর।

31.”মোঘা” শব্দের অর্থ কি ?

উঃ-“মোঘা” শব্দের অর্থ- ব্যর্থ বা নিষ্ফল।

32.জনকতনয়া কে ?

উঃ-জনকতনয়া হলেন সীতা দেবী।

33.কোন্ বস্তু স্বামীর বিরহে নারীর হৃদয়কে ধরে রাখে ?

উঃ-আশা স্বামীর বিরহে নারীর হৃদয়কে ধরে রাখে।

34.যক্ষের স্ত্রী কোথায় থাকে ?

উঃ-যক্ষের স্ত্রী অলকাপুরীতে থাকে।

35.”খে ভবন্তং বলাকাঃ।”- এখানে ‘খে’ পদের অর্থ কি ?

উঃ-এখানে ‘খে’ পদের অর্থ হল- আকাশে।

36.”মঘোনঃ” পদের অর্থ কি ?

উঃ-“মঘোনঃ” পদের অর্থ- ইন্দ্রের।

37.”মেঘদূত” পাঠ্যাংশে ‘ক্ব’ শব্দটি দুবার ব্যবহারের কারণ কি ?

উঃ-মেঘ দেবরাজ ইন্দ্রের প্রকৃতিপুরুষ, আর যক্ষ কর্তব্যভ্রষ্ট অভিশাপগ্রস্ত ব্যক্তি। এই দুইয়ের বিস্তর পার্থক্য বোঝাতে   ‘ক্ব’ শব্দটি একই শ্লোকে দুবার ব্যবহার করা হয়েছে।

38.যক্ষেশ্বরের বাড়ির বাগানে কার মূর্তি আছে ?

উঃ-যক্ষেশ্বরের বাড়ির বাগানে শিবের মূর্তি আছে।

39.মেঘ কোন্ কোন্ পদার্থের দ্বারা সৃষ্ট ?

উঃ-মেঘ ধূম, জ্যোতি, সলিল এবং মরুৎ এগুলির দ্বারা সৃষ্ট।

40.”স্বাধিকারপ্রমত্তঃ” কথাটির অর্থ কি ?

উঃ-“স্বাধিকারপ্রমত্তঃ” কথাটির অর্থ হল-“নিজকর্তব্যভ্রষ্টঃ।”

41.”গুহ্যক” শব্দটির অর্থ কি ?

উঃ-“গুহ্যক” শব্দটির অর্থ হল-গুহাবাসী অর্থাৎ যক্ষ।

42.”রাজরাজ” শব্দটির অর্থ কি ?

উঃ-“রাজরাজ” শব্দটির অর্থ হল- রাজার রাজা অর্থাৎ কুবের।

43.”জীমূত” শব্দের অর্থ কি ?

উঃ-“জীমূত” শব্দের অর্থ হল- মেঘ।

44.”পবনপদবীম্” এখানে ‘পদবী’ শব্দের অর্থ কি ?

উঃ-এখানে ‘পদবী’ শব্দের অর্থ হল- পথ।

45.”সগন্ধঃ” পদটির অর্থ কি ?

উঃ-“সগন্ধঃ” পদটির অর্থ হল-সগর্ব/আপনজন।

    একাদশ শ্রেণীর নাট্যাংশ ভারতবিবেকম্ হতে সংস্কৃত ছোটো প্রশ্নোত্তর সাজেশন ২০২৩              

 ১) ভারতবিবেকম্ নাটকের রচয়িতা কে ?

উঃ- ড:যতীন্দ্রবিমল চৌধুরী।

২) যতীন্দ্রবিমল রচিত দুটি নাটকের নাম লেখ ?

উঃ- I)ভারতবিবেকম্,Ii)বিশ্ববিবেকম্।

৩) ভারতবিবেকম নাটকটি কয়টি দৃশ্যে বিভক্ত? কোন দৃশ্যটি পাঠ্যসূচির অন্তর্গত ?  তার নাম কি ?

উঃ- ভারতবিবেকম নাটকটি দশটি দৃশ্যে বিভক্ত। প্রথম দৃশ্যটি পাঠ্যসূচির অন্তর্গত। তার নাম “শ্রীরামকৃষ্ণেন সহ শ্রীনরেন্দ্রস‍্য সাক্ষাৎকারঃ”।

৪) ভারতবিবেকম্ নাট্যাংশ স্থান,কাল, পাত্র নির্ণয় কর।

উঃ- স্থান- কলিকাতার সিমুলিয়া অঞ্চল সুরেন্দ্রনাথ মিত্রের বাড়ি।

কাল- ১৮৮১খ্রীঃ ১৬ নভেম্বর।

পাত্র- শ্রী রামকৃষ্ণ, সুরেন্দ্রনাথমিত্র, ভক্তবৃন্দ এবং নরেন্দ্রনাথ।

৫ ) শ্রী রামকৃষ্ণের দীর্ঘপিপাসা কীভাবে নিবারিত হয়েছিল ?

উঃ- উত্তর সাধকের মুখপদ্ম দর্শন করে শ্রীরামকৃষ্ণের দীর্ঘপিপাসা নিবারিত হয়েছিল।

৬) শ্রীরামকৃষ্ণের বাক‍্য থেকে কি নির্গত হয় ?

উঃ- অমৃতধারা।

৭) নরেন্দ্রনাথের ভক্তি মাহাত্ম‍্য কেমন ছিল ?

উঃ- অপরিমিত।

৮) ভারতবিবেকম্ কি মূলক কাব‍্য ?

উঃ- জীবনীমূলক।

৯) ভারতবিবেকম নাটকে দেবী ভবতারিনী নরেন্দ্রনাথকে কী নামে সম্বন্ধ করেছ ?

উঃ- শ‍্যামা।

১০) নরেন্দ্রনাথের অবিশ্বাস কী ছিল?

উঃ- মানবশরীরে ভগবান সত্ত্বারোপ।

১১) শ্রীরামকৃষ্ণের হাসি থেকে কী বার হয়?

উঃ- অরুনকিরনরশ্মি।

১২) নরেন্দ্রনাথের সঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণের কোথায় দেখা হয়েছিল?

উঃ- কলকাতার শিমুলিয়া অঞ্চলে সুরেন্দ্রনাথের বাড়িতে।

১৩) সুরেন্দ্রনাথ কে?

উঃ- ভারতবিবেকম্ নাটকে একটি চরিত্র সুরেন্দ্রনাথ মিত্র। তিনি শ্রী রামকৃষ্ণের পরমভক্ত। কলকাতার সিমুলিয়া অঞ্চলে তার বাড়িতে শ্রীরামকৃষ্ণ স্বয়ং এসেছে।

১৪) শ্রীরামকৃষ্ণ ভবতারিণীর কাছে কি প্রার্থনা করেছিলেন?

উঃ- শ্রীরামকৃষ্ণ ভবতারিণীর কাছে সুখ ও ঐশ্বর্য নয়, তার উত্তর সাধক পাওয়ার ইচ্ছা জানিয়ে ছিলেন।  যিনি জীব সেবায় প্রতি হবেন।

২১) নরেন্দ্রনাথ প্রথম জীবনে কোন ধর্মে বিশ্বাসী ছিলেন এই জন্য তিনি প্রতিদিন কোথায় যেতেন?

উঃ- ব্রাহ্ম ধর্মের বিশ্বাসী ছিলেন। এই জন্য তিনি প্রতিদিন ব্রহ্মমন্দির যেতেন।

২২) নরেন্দ্রনাথ রামকৃষ্ণকে কোন সঙ্গীত শুনিয়েছিলেন?

উঃ- শ্যামা সংগীত।

২৩) রামকৃষ্ণদেবের শরীর হতে কি নির্গত হচ্ছে?

উঃ- জ্যোতির্ধারা।

২৪) রামকৃষ্ণের বাক্য থেকে কী নির্গত হচ্ছে?

উঃ- সুধা বা অমৃত।

২৫) নরেন্দ্রনাথ কোন বংশের সন্তান ছিলেন?

উঃ- দত্ত বংশের।

২৬) শ্রী রামকৃষ্ণদেব প্রথমে কার বন্দনা করেছেন ? অথবা, কাকে জননী হিসেবে সম্বোধন করেছেন ? অথবা, কার জয়গান করেছেন ?

উঃ- ভবতারিণী।

২৭) রামকৃষ্ণের মতে কোন বয়স শিক্ষার জন্য যথার্থ ?

উঃ- তরুণ বয়স।

২৮) নরেন্দ্রনাথের চক্ষু কেমন ছিল?

উঃ- নরেন্দ্রনাথের চক্ষু ছিল আকর্ণ বিস্তৃত।

২৯) রামকৃষ্ণ কাকে শুভঙ্কর শিব বলে সম্বোধন করেছেন?

উঃ-নরেন্দ্রনাথকে ।

৩০) অর্থ লিখ।

I)সৌদামিনী- বিদ‍্যুৎ।

Ii) ক্লিশ্নতি-কষ্ট দিচ্ছে।

Iii)নৃমুণ্ডমালিনী- ভবতারিনী।

৩১) শ্রীরামকৃষ্ণের মধ্যে মানসপুত্র কে?

উঃ-নরেন্দ্রনাথ।

৩২) নরেন্দ্রনাথের নাম শুনে রামকৃষ্ণের কি মনে হয়েছিল?

উঃ- নরেন্দ্রনাথ একজন সর্বনরশ্রেষ্ঠ।

৩৩) রামকৃষ্ণ কোন বস্তুকে অপূর্ব বলেছেন?

উঃ- মনকে।

৩৪) রামকৃষ্ণ মনকে অপূর্ব বলেছেন কেন?

উঃ- কারণ মন অনাগত কারণের সূচনা করে।

৩৫) কে “মৃষা ন নির্দিশসি’?

উঃ- ভবতারিণী।

৩৬) রামকৃষ্ণ কার জন্য কিভাবে প্রার্থনা করে চলেছেন?

উঃ- রামকৃষ্ণ নরেন্দ্রনাথ এর জন্য আকুল হয়ে দিনরাত্রি প্রার্থনা করে চলেছেন।

৩৭) নরেন্দ্রনাথের কেশ ও নয়ন এর বর্ণনা দাও। অথবা, রামকৃষ্ণের মতে নরেন্দ্রনাথের কেশ ও নয়নযুগল কেমন ছিল?

উঃ-রামকৃষ্ণের মতে কুঞ্চিত কেশরাশি মস্তকে সঞ্চিত ছিল এবং নয়ন ছিল আকর্ণ বিস্তৃত।

৩৮) রামকৃষ্ণের হৃদয়ের গর্জন কার সাথে তুলনা করা হয়েছে ? অথবা, নরেন্দ্রনাথ কে দেখে রামকৃষ্ণের হৃদয় কেমন হয়েছিল?

উঃ- নরেন্দ্রনাথ কে দেখে রামকৃষ্ণের হৃদয় সাগর জলের জোয়ারের প্রবাহে গঙ্গার জলের ধারার মতো হয়েছিল।

৩৯)তরুণ বয়স শিক্ষার যোগ্য কেন?

উঃ- কারণ এই বয়সের কোমল হৃদয়ে সব কিছুই গাঁথা হয়ে থাকে।

৪০) রামকৃষ্ণের কেন মনে হল তার দীর্ঘদিনের তৃষ্ণা দূর হল?

উঃ- রামকৃষ্ণ তার শ্রেষ্ঠ ভক্ত সন্তানের পদ্মের মতো মুখ দর্শন করে দীর্ঘদিনের তৃষ্ণা দূর হল।

৪১) রামকৃষ্ণের মতে নরেন্দ্রনাথের হস্ত কেমন ছিল?

উঃ- হাতির শুঁড়ের মতো বিশাল।

৪২) নরেন্দ্রনাথের হৃদয় কি পান করছে?

উঃ- নরেন্দ্রনাথ রামকৃষ্ণের হৃদয়ের কিরণ সমূহ চোকরের মতো পান করছে।

৪৩) কে কাকে কেন ধিক্কার দিলেন?

উঃ- নরেন্দ্রনাথ ব্রহ্ম ধর্মে বিশ্বাসী হলেও রামকৃষ্ণকে দেখে মনে মনে দেবত্ব আরোপ করেন। এই জন্য তার যুক্তিবাদী মন নিজেকে এবং নিজের বিদ‍্যাকে ধিক্কার দেন।

৪৪) দেবী ভবতারিণী উদ্দেশ্যে রামকৃষ্ণ শেষ অংশে মনে মনে কি বলেছিলেন?

উঃ- মহাদেবী ভবতারিণী তুমি অত্যন্ত কৃপাময়ী যেহেতু এই বরণীয় সন্তানই দেশের সমস্ত কালিমা দূর করতে সক্ষম হবে।

৪৫) শ্রীরামকৃষ্ণের কেন মনে হল নরেন্দ্রনাথ জন্মজন্মান্তরের পরিচিত?

উঃ- শ্রীরামকৃষ্ণ ও নরেন্দ্রনাথের প্রথম সাক্ষাৎ-এ উভয়ে-উভয়ের মনকে আকৃষ্ট করে। সেই স্বাভাবিক আকর্ষনের জন্যেই রামকৃষ্ণের মনে হয়েছিল নরেন্দ্রনাথ জন্মজন্মান্তরের পরিচিত।

৪৬) নরেন্দ্রনাথ রামকৃষ্ণের কী রূপ প্রত্যক্ষ করেন?

উঃ- নরেন্দ্রনাথ রামকৃষ্ণের প্রথম দর্শনে কোটি কোটি সূর্যের প্রভাব এবং কোটি কোটি চন্দ্রের মতো হৃদয় আনন্দপথ প্রত্যক্ষ করলেন।

৪৭) নরেন্দ্রনাথ যে মাতৃবন্দনা গেয়ে শোনান তার ভাববস্তু কি?

উঃ- নরেন্দ্রনাথ শ্রীরামকৃষ্ণের অনুরোধে একটি মাতৃবন্দনা গেয়ে শোনান। এই মাতৃবন্দনাটির ভাববস্তু হল-মন হল আসল বস্তু এই মন দ্বারা মা ভবতারিণী কে অনুভব কর। কারণ তিনি জগতের পালক এবং সংসারের বন্ধন মুক্তকারী।

৪৮) অহর্নিশম- সংস্কৃত প্রতিশব্দ কী?

উঃ- নক্তন্দিবম্।

৪৯) তরুনে এব শিক্ষণীয়- উক্তিটির যৌক্তিকতা কি?

উঃ- তরুণদের হৃদয় কোমল। সুতরাং যা শিক্ষা দেওয়া হবে তা হৃদয়ে অঙ্কিত হয়ে থাকবে।

৫০) রামকৃষ্ণের হৃদয়ে বেদনার কারণ কি?

উঃ- জগতের শত শত দুঃখ-কষ্ট ও উত্তর সাধকের দর্শনের আকাঙ্ক্ষা শ্রীরামকৃষ্ণের হৃদয় বেদনার কারণ

৫১) ড.যতীন্দ্রবিমলচৌধুরী কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

উঃ- ১৯০৯ খ্রীঃ বাংলাদেশের চট্টগ্রামে জন্মগ্রহন করেন।

৫২) ভারত-বিবেকম্ শব্দটির সমাস নির্ণয় করো।

উঃ- ভারতস‍্য বিবেকঃ(ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাসঃ)।

৫৩) ভারতবিবেকম্ নাটকটির উৎস কী?

উঃ- রামকৃষ্ণদেব ও স্বামী বিবেকানন্দের বৃত্তান্ত অবলম্বনে রচিত ভারতবিবেকম্ নাটকের উৎস।

৫৪) নাটকটি কোন সময় অভিহিত হয়েছে?

উঃ- রাত্রি সাতটায়।

৫৫) নাটকটিতে মঞ্চে উপস্থিত চরিত্র কতজন?

উঃ- তিনজনের বেশি।

৫৬) নাটকটির নামকরন ভারতবিবেকম রাখা হয়েছে কেন?

উঃ- বিবেকানন্দ শব্দটির মধ্যে বিবেক শব্দটি আছে।তিনি ভারতের বিবেক তাই নাটকটির নাম ভারতবিবেকম।

একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস হতে রামায়ণ সংস্কৃত ছোটো প্রশ্নোত্তর সাজেশন ২০২৩

১. ধ্রুপদি সংস্কৃত সাহিত্যের আদিকাব্য কোনটি ? একে আদিকাব্য বলা হয় কেন ?

উত্তর- ধ্রুপদি সংস্কৃত সাহিত্যের আদিকাব্য হল ‘রামায়ণ’। বৈদিক সংস্কৃতের পর ধ্রুপদি তথা লৌকিক সংস্কৃতের আবির্ভাব। এই লৌকিক সংস্কৃতে রচিত প্রথম মহাকাব্য হল রামায়ণ। সেইজন্য রামায়ণকে আদিকাব্য বলা হয়। এই মহাকাব্যের রচয়িতা আদিকবিরূপে পরিচিত।

২. ‘শ্লোক’ শব্দটি কোন্ শব্দ থেকে উদ্ভূত ? কোন নিহত পক্ষীকে দেখে বাল্মীকির মনে শোক উদ্ভূত হয়েছিল ?

উত্তর-  ‘শ্লোক’ শব্দটি শোক শব্দ থেকে উদ্ভূত। নিহত একটি ক্রৌঞপক্ষীকে দর্শন করে বাল্মীকির মনে শোক উদ্ভূত হয়েছিল।

৩. রামায়ণ শব্দের ব্যুৎপত্তি কী ? শব্দটির অর্থই বা কী ?

উত্তর- রামায়ণ শব্দের ব্যুৎপত্তি হল রাম + স্নায়ন। রামায়ণ শব্দের অর্থ দাঁড়ায় রামের জীবনকাহিনি অবলম্বন করে রচিত কাব্য।

৪. রামায়ণের কাণ্ডগুলির ক্রমানুসারে নামোল্লেখ করো।

উত্তর- রামায়ণের কাণ্ডগুলির নাম যথাক্রমে- ১ আদিকাণ্ড বা বালকাণ্ড, ২ অযোধ্যাকাণ্ড, ৩ অরণ্যকাণ্ড, ৪ কিষ্কিন্ধ্যাকাণ্ড, ৫ সুন্দরকাণ্ড, ৬ লঙ্কাকাণ্ড বা যুদ্ধকাণ্ড এবং ৭ উত্তরকাণ্ড।

৫. দশরথের কাছে কৈকেয়ী ক-টি বর প্রার্থনা করেছিলেন ও কী কী?

উত্তর- দশরথের কাছে কৈকেয়ী দুটি বর প্রার্থনা করেছিলেন। ১ রামের ১৪ (চোদ্দো) বছরের জন্য বনবাস এবং ভরতকে ওই সময়ের জন্য রাজ্যদান।

৬. রামচন্দ্র বনে গেলেন কেন ?  রামের বনবাস বৃত্তান্ত কোন্ কাণ্ডে আলোচিত ?

উত্তর- রামচন্দ্র পিতৃসত্য পালনের জন্য বনগমন করেছিলেন। তাঁর বনবাস বৃত্তান্ত অরণ্যকাণ্ডে আলোচিত।

৭. লঙ্কাযুদ্ধের ফল কী হয়েছিল ?

উত্তর- লঙ্কাযুদ্ধে রাবণ সবংশে নিহত হয়েছিলেন এবং রামচন্দ্র যুদ্ধ জয় করে সীতাকে উদ্ধার করেন।

৮. রামায়ণকে উপজীব্য করে রচিত দুটি সংস্কৃত মহাকাব্য ও একটি বাংলা মহাকাব্যের নাম লেখো।

উত্তর- রামায়ণকে উপজীব্য করে রচিত দুটি সংস্কৃত মহাকাব্য হল–  কালিদাসের ‘রঘুবংশম’ এবং  ভর্তহরি চরিত ‘ভটিকাব্যম বা রাবণবধর্ম’। বাংলা মহাকাব্যের মধ্যে মধুসূদন দত্ত বিরচিত ‘মেঘনাদবধ মহাকাব্য’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

৯. রামায়ণকে উপজীব্য করে দুটি সংস্কৃত নাটকের নামোল্লেখ করো।

উত্তর- রামায়ণকে উপজীব্য করে রচিত দুটি সংস্কৃত নাটক হল– মহাকবি ভাস বিরচিত ‘প্রতিমানটিকম’ এবং ভবভূতি রচিত উত্তররামচরিতম’।

একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস মহাভারত হতে সংস্কৃত ছোটো প্রশ্নোত্তর সাজেশন ২০২৩

১০. মহাভারতের নায়ক কে ?

উত্তর- ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে মহাভারতের নায়ক বলা হয়।

১১. মহাভারতের মূল বিষয়বস্তু কী ?

উত্তর- ভারতবংশের সামগ্রিক ইতিহাসের মহৎ কাহিনি অথবা ভারত যুদ্ধের বর্ণনা মহাভারতের মূল বিষয়বস্তু।

১২. মহাভারত আর কী নামে পরিচিত ?

উত্তর- মহাভারত একটি বিশাল গ্রন্থ। গ্রন্থটির গুণাগুণ বিচার করে এটিকে পঞ্চম বেদ বলা হয়। মহাভারতকে বলা হয়েছে শতসাহীসংহিতা।

১৩. মহাভারত কীভাবে ধীরে ধীরে লোকবিস্তৃত হল ?

উত্তর- প্রথমে কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাসদের আপন শিয়া বৈশম্পায়নকে এই কাহিনি শোনান। বৈশম্পায়ন জনমেজয়ের সর্প যজ্ঞে জনমেজয়কে পূর্বশ্রুত মহাভারত কাহিনি শ্রবণ করান। আবার লেমাহর্ষণের পুত্র সৌড়ি, শৌনকাদি ঋষিগণকে এই কাহিনি শোনান। এইভাবে মহাভারত-কাহিনি লোকবিশ্ৰুত হয়।

১৪. মহাভারত মহাকাব্যটির এরূপ নাম হল কেন ?

উত্তর- ব্যাসদেব তাঁর রচনাকে জয় এবং ভারত নাম দিয়েছিলেন। অতঃপর গ্রন্থটির উৎকর্ষতা ও বিশালতার বিবেচনায় এর নাম হল মহাভারত— “মহত্ত্বাৎ ভারবত্বাচ্চ মহাভারতমুচ্যতে।”

১৫. মহাভারতে ক-টি বিভাগ আছে ? বিভাগগুলিকে কী বলা হয় ?

উত্তর- মহাভারতে ১৮টি বিভাগ আছে। বিভাগগুলিকে এক একটি পর্ব বলা হয়।

১৬. ‘শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা’ মহাভারতের কোন পর্বের অন্তর্গত ? মহাভারতের প্রথম পর্বটির নাম কী ?

উত্তর-  ‘শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা’ মহাভারতের ভীষ্ম পর্বের অন্তর্গত। মহাভারতের প্রথম পর্বটির নাম আদিপর্ব।

১৭. কৌরব-পাণ্ডব নামে কারা পরিচিত ? তাদের রাজধানী কোথায় ছিল ?

উত্তর- ধৃতরাষ্ট্রের পুত্রেরা কৌরব নামে এবং পাণ্ডুর পুত্রেরা পাণ্ডব নামে পরিচিত। তাদের রাজধানী ছিল হস্তিনাপুরে।

১৮. কার সঙ্গে কার পাশাক্রীড়া হয় ? তাতে কে পরাজিত হয় ?

উত্তর- ধৃতরাষ্ট্রপুত্র দুর্যোধনের সঙ্গে পাণ্ডুপুত্র যুধিষ্ঠিরের পাশাক্রীড়া হয়েছিল। সেই পাশাখেলায় শকুনির কপটতায় যুধিষ্ঠির পরাজিত হন।

১৯. পাশাখেলায় শর্ত কী ছিল ?  

উত্তর- পাশাখেলায় শর্ত ছিল, যে পরাজিত হবে সে রাজ্য ত্যাগ। করে বারো বছর বনবাস ও একবছর অজ্ঞাতবাস করবে।

২০. পাণ্ডবদের অজ্ঞাতবাসের কাহিনি কোন্ পর্বে বর্ণিত ?

উত্তর- পাণ্ডবদের অজ্ঞাতবাসের কাহিনি বিরাটপর্বে বর্ণিত।

২১. ভীষ্ম কে ? তাঁর আসল নাম কী ?

উত্তর- শান্তনুর ঔরসে গঙ্গার গর্ভে ভীষ্মের জন্ম। তিনি কৌরব-পাণ্ডবদের পিতামহ। ভীষ্মের আসল নাম দেবব্রত।

২২. দ্রোণাচার্য কে ?

উত্তর- প্রসিদ্ধ মুনি ভরদ্বাজের পুত্র দ্রোণাচার্য। তিনি কৌরব পাণ্ডবদের অস্ত্রগুরু ।

২৩. পাঞ্চালী কাকে বলা হয় ? তাঁর ওইরূপ নামের কারণ কী ?

উত্তর- দ্রুপদের পুত্র এবং পঞ্চপাণ্ডবের স্ত্রী দ্রৌপদীকে পাঞ্চালী বলা হয় ।  তিনি পাঞ্চাল রাজ্যের রাজকন্যা ছিলেন। সেইজন্য তাঁকে ‘পাঞ্চালী’ বলা হয়।

২৪. কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ কত দিন ধরে চলেছিল ? সেই যুদ্ধের ফল কী হল?

উত্তর- কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ ১৮ (আঠারো) দিন ধরে চলেছিল। সেই যুদ্ধে পাণ্ডবদের জয় হল, আর কৌরবগণ সবংশে নিহত হলেন।

২৫. মহাভারত অবলম্বনে রচিত দুটি নাটকের নাম লেখো।

উত্তর- মহাভারত অবলম্বনে রচিত দুটি নাটক হল— কালিদাস বিরচিত ‘অভিজ্ঞানশকুন্তলম্’ এবং ভট্টনারায়ণের লেখা ‘বেণীসংহারম্’।

২৬. মহাভারত অবলম্বনে রচিত দুটি মহাকাব্যের নাম লেখো।

উত্তর- মহাভারত অবলম্বনে রচিত দুটি মহাকাব্য হল— ভারবি বিরচিত ‘কিরাতার্জুনীয়ম্’ এবং মাঘ বিরচিত ‘শিশুপালবধম্’।

একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস গল্পসাহিত্য হতে সংস্কৃত ছোটো প্রশ্নোত্তর সাজেশন ২০২৩

২৭. সংস্কৃত সাহিত্যে প্রাচীনতম কথাসাহিত্য কোনটি ? এটির রচয়িতা কে ?

উত্তর- সংস্কৃত সাহিত্যে প্রাচীনতম কথাসাহিত্যটি হল ‘পঞ্চতন্ত্রম্’৷ ‘পঞ্চতন্ত্রম্’-এর রচয়িতা হলেন পণ্ডিত বিষ্ণুশর্মা।

২৮. পঞ্চতন্ত্রের ক-টি তন্ত্র এবং কী কী ?

উত্তর- পঞ্চতন্ত্রে পাঁচটি তন্ত্র আছে। তন্ত্রগুলি হল— মিত্রভেদ, মিত্রপ্রাপ্তি, কাকোলূকীয়, লম্বপ্রণাশ এবং অপরীক্ষিতকারক।

২৯. কাদের শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে পঞ্চতন্ত্র রচিত হয়েছিল ?

উত্তর- দাক্ষিণাত্যে মহিলারোপ্য নগরের রাজা অমরশক্তির তিন জড়সম্পন্ন পুত্রকে শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে গ্রন্থটি রচিত হয়েছিল।

৩০. গল্পসাহিত্যের গল্পগুলিকে কত ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী ?

উত্তর- গল্পসাহিত্যের গল্পগুলিকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়—(১) পশুপক্ষী অবলম্বনে নীতিকথা, (২) মানুষ গন্ধর্ব, ইত্যাদি অবলম্বনে রূপকথা এবং (৩) জনপ্রিয় লোককথা।

৩১. পঞ্চতন্ত্রের রচনারীতির আদর্শে রচিত কবির নাম সহ অপর একটি কথাসাহিত্যের উল্লেখ করো।

উত্তর- পঞ্চতন্ত্রের রচনারীতির আদর্শে রচিত অপর কথা সাহিত্যটি হল ‘হিতোপদেশঃ’। ‘হিতোপদেশঃ’-এর রচয়িতা পণ্ডিত নারায়ণ শর্মা।

৩২. ‘হিতোপদেশ’ গ্রন্থটি ক-টি অধ্যায়ে বিভক্ত ও কী কী ?

উত্তর-  ‘হিতোপদেশ’ গ্রন্থটি চারটি অধ্যায়ে বিভক্ত— (১) মিত্রলাভ, (২) সুহৃদভেদ, (৩) বিগ্রহ, ও (৪) সন্ধি।

৩৩. ‘হিতোপদেশ’ কোন্ উদ্দেশ্যে রচিত হয়েছিল ?

উত্তর- পাটলিপুত্রের রাজা সুদর্শনের পুত্রদের বিদ্যাশিক্ষার জন্য এই গ্রন্থটি রচিত হয়েছিল।

৩৪. ‘হিতোপদেশ’-এ মোট ক-টি গল্প আছে ? তন্মধ্যে ক-টি গল্প ‘পঞ্চতন্ত্র’ থেকে উদ্ধৃত ?

উত্তর-  ‘হিতোপদেশে’ মোট ৪৩টি গল্প আছে। তন্মধ্যে ২৫টি গল্প ‘পঞ্চতন্ত্র’ থেকে উদ্ধৃত।

৩৫. সোমদেব রচিত গ্রন্থটির নাম কী ? গ্রন্থটি কোন্ মূল গ্রন্থের প্রতিচ্ছবি ?

উত্তর- সোমদেব রচিত গ্রন্থটির নাম ‘কথাসরিৎসাগর’। ‘কথাসরিৎসাগর’ গুণাঢ্য বিরচিত ‘বৃহৎকথা’-র প্রতিচ্ছবি।

৩৬. কার অনুরোধে ‘কথাসরিৎসাগর’ গ্রন্থখানি রচিত হয়?

উত্তর- সোমদের কাশ্মীররাজ অনস্তের সভাকবি। অনন্তের বিদুষী ভাষা সূর্যমতীর অনুরোধে ‘কথাসরিৎসাগর গ্রন্থখানি রচিত হয়।

৩৭. সোমদেবের জীবনী সম্বন্ধে কতটুকু জানা যায় ?

উত্তর- সোমদের সম্বন্ধে যেটুকু জানা যায় তা হল, তিনি কাশ্মীরের অধিবাসী। জাতিতে ব্রাহ্মণ। তাঁর পিতার নাম বামনভট্ট।

৩৮. ‘কথাসরিৎসাগর’-এ ক-টি লম্বক ও ক-টি তরঙ্গ আছে ?

উত্তর- ‘কথাসরিৎসাগ’-এ মোট ১৮ টি লম্বক ও ১২৪টি তরঙ্গ আছে।

৩৯. ‘পুরুষপরীক্ষা’ কোন ধরনের সাহিত্য ? এর রচয়িতা কে ?

উত্তর-  ‘পুরুষপরীক্ষা’ একটি গল্পসাহিত্য। এর রচয়িতা হলেন বিদ্যাপতি।

৪০. বিদ্যাপতি আর কী কী নামে পরিচিত ?

উত্তর- বিদ্যাপতি মৈথিল কোকিল’, ‘অভিনব জয়দেব’ নামে পরিচিত। আবার তিনি কীর্তিলতা কাব্যে নিজেকে ‘খেলান কবি’ বলে উল্লেখ করেছেন।

৪১. বিদ্যাপতি কোন রাজার সভাকবি ছিলেন ? তিনি কোন রাজ্যের অধিবাসী ?

উত্তর-  বিদ্যাপতি মিথিলারাজ শিবসিংহের সভাকবি ছিলেন। তিনি মিথিলা রাজ্যের অধিবাসী।

৪২. বিষ্ণুশর্মা কোন রাজার পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেছিলেন ?

উত্তর- বিষ্ণুশর্মা মহিলারোপ্য নগরের রাজা অমরশক্তির পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেছিলেন।

৪৩. সোমদের কোন রাজার পৃষ্ঠপোষকতা লাভকরেছিলেন ?

উত্তর- সোমদেব কাশ্মীররাজ অনন্তের পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেছিলেন।

৪৪. নারায়ণ শর্মা কোন রাজার পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেছিলেন?

উত্তর- নারায়ণ শর্মা পাটলিপুত্রের রাজা সুদর্শনের পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেছিলেন।

৪৫. ‘দ্বাত্রিংশৎপুত্তলিকা’ গ্রন্থটির অপর নাম কী ?

উত্তর- ‘দ্বাত্রিংশৎপুত্তলিকা’ গ্রন্থটির অপর নাম হল ‘সিংহাসন’ স্বাত্রিংশিকা’ বা ‘বিক্রমার্কচরিত’।

৪৬. ‘দ্বাত্রিংশৎপুত্তলিকা’ গ্রন্থে ক-টি গল্প আছে ? গল্পগুলি কার সম্বন্ধে রচিত ?

উত্তর- ‘দ্বাত্রিংশৎপুত্তলিকা’  গ্রন্থে ৩২টি গল্প আছে। সব গল্পগুলিই বিক্রমাদিত্যকে অবলম্বন করে রচিত।

৪৭. ‘হিতোপদেশ’-এর ক-টি অধ্যায় ও কী কী?

উত্তর-  ‘হিতোপদেশ’-এর চারটি অধ্যায়। যথা—মিত্রলাভ, সুহৃদ্ভেদ, বিগ্রহ ও সন্ধি।

৪৮. সংস্কৃতসাহিত্যের বৃহত্তম গল্পগ্রন্থের নাম কী ?

উত্তর- সংস্কৃতসাহিত্যের বৃহত্তম গল্পগ্রন্থ হল সোমদেবের ‘কথাসরিৎসাগর’।

৪৯. ‘বৃহৎকথামঞ্জরী’-র রচয়িতা কে ?

উত্তর-  ‘বৃহৎকথামঞ্জরী’-র রচয়িতা হলেন ক্ষেমেন্দ্র।

৫০. ‘পুরুষপরীক্ষা’ গ্রন্থের একটি জনপ্রিয় গল্পের নাম বলো।

উত্তর-  ‘পুরুষপরীক্ষা’ গ্রন্থের একটি জনপ্রিয় গল্প হল ‘হাসবিদ্যকথা’।

৫১. গুণাঢ্যের ‘বৃহৎকথা’ কোন্ ভাষায় রচিত ?

উত্তর- গুণাঢ্যের ‘বৃহৎকথা’ পৈশাচী প্রাকৃত ভাষায় রচিত।

৫২. নারায়ণ শর্মা কোন্ রাজার সভাকবি ছিলেন ?

উত্তর- নারায়ণ শর্মা রাজা ধবলচন্দ্রের সভাকবি ছিলেন।

৫৩. ‘বৃহৎকথা’-র রচয়িতা কে ?

উত্তর-  ‘বৃহৎকথা’-র রচয়িতা হলেন গুণাঢ্য।

৫৪. প্রথম কোন্ বিদেশি ভাষায় পঞ্চতন্ত্রের অনুবাদ হয়েছিল ?

উত্তর- পহলবী ভাষায় পঞ্চতন্ত্রের প্রথম অনুবাদ হয়েছিল।

একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস বৈদিক সাহিত্য হতে সংস্কৃত ছোটো প্রশ্নোত্তর সাজেশন ২০২৩

1. বেদের অপর নাম কী ?

উত্তরঃ- শ্রুতি।

2. ঋগ্বেদের মন্ডল কতগুলি ?

উত্তরঃ- 10 টি

3. শুল্বসূত্রের বিষয় বস্তু কী?

উত্তরঃ- যজ্ঞবেদীর পরিমাপ করা।

4. বেদাঙ্গ কয়টি ও কি কি?

উত্তরঃ- 6 টি। যথা – শিক্ষা, কল্প, ব্যাকরণ, নিরুক্ত, ছন্দ ও জ্যোতিষ।

5. বৈদিক ছন্দশাস্ত্রের রচয়িতা কে?

উত্তরঃ- পিঙ্গল মুনি।

6. মহাভাষ্যকার কে?

উত্তরঃ- পতঞ্জলি।

7. অষ্ট্যাধ্যায়ীর রচয়িতা কে?

উত্তরঃ- পাণিনি ।

৪ শতপথ ব্রাহ্মণ কোন বেদের সাথে সংশ্লিষ্ট?

উত্তরঃ- শুক্লযজুর্বেদ।  

9. নিরক্তকার কে?

উত্তরঃ- যাস্ক।

10. কয়েকজন বেদভাষ্যকারের নাম লেখ ?

উত্তরঃ- সায়নাচার্য, উবট, মহীধর।

11. বেদের অংশ?

উত্তরঃ- মন্ত্র, ব্রাহ্মণ, আরণ্যক, উপনিষদ্ ।

12 মন্ত্রভাগের অপর নাম কী ?

উত্তরঃ- সংহিতা।

13. যজুঃ সংহিতার করার ভাগ ও কী কী ?

উত্তরঃ- 2 টি, শুক্ল যজুর্বেদ ও কৃষ্ণযজুর্বেদ।

14. শুক্লযজুর্বেদের অপর নাম কী?

উত্তরঃ- বাজসনেয়ী সংহিতা।

15. কোন তিন বেদকে একত্রে এয়ী বলা হয় ?

উত্তরঃ- ঋগ্বেদ, সামবেদ, যজুর্বেদ।

16. বেদকে বিভাজন কে করেছেন?

উত্তরঃ- ব্যাসদেব।

17. কঠোপনিষদ কোন বেদের অন্তর্গত?

উত্তরঃ- কৃষ্ণ যজুর্বেদের।

18. ঋগ্বেদের একটি উপনিষদের নাম লেখ?

উত্তরঃ- ঐতরেয় উপনিষদ্ ।

19. বেদ কয়টি ও কী কী ?

উত্তরঃ- 4 টি, যথা- ঋগ্বেদ, সামবেদ, যজুর্বেদ ও অথর্ববেদ।

20. হোতা কে?

উত্তরঃ- ঋগ্বেদের মুখ্য পুরোহিত।

21. ঋগ্বেদের ব্রাহ্মণের নাম কী?

উত্তরঃ- ঐতরেয় ও কৌষীতকি।

22. ঋগ্বেদের উপনিষদের নাম কী?

উত্তরঃ- ঐতরেয় ও কৌষীতকি।

23. বেদ শব্দের অর্থ কী?

উত্তরঃ- জ্ঞান।

24. ব্রাহ্মণের পরের অংশ কী?

উত্তরঃ- আরণ্যক।

25. উপনিষদ্ বলতে কী বোঝ?

উত্তরঃ- উপ পূর্বক নী পূর্বক সদ্ ধাতুর উত্তর ক্বিপ্ প্রত্যয় যুক্ত করে উপনিষদ্ শব্দটি নিষ্পন্ন হয়েছে। যে বিদ্যা দ্রুত এবং নিশ্চিতভাবে সংসাররূপ অনর্থের বিনাশ করে এবং অনর্থের মূল কারণ অবিদ্যার উচ্ছেদ সাধন করে সেই বিদ্যাকে বলা হয় উপনিষদ্।

26. বেদপুরুষের মুখ কাকে বলা হয় ?

উত্তরঃ- ব্যাকরণকে।

27. সামবেদের কটি বিভাগ ও কী কী?

উত্তরঃ- 2 টি, আর্চিক ও গান ।

আরোও দেখুন

Leave a Comment