Collage, University , WBSSC WBSLST শিক্ষার্থীদের জন্য পুরাণ সাহিত্য থেকে নিম্নে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হল । PURAN SAQ TEST for slst.
Puran SAQ test-पुराण SAQ test- সংস্কৃত সকল শিক্ষার্থীদের জন্য পুরাণ সাহিত্য থেকে অতি গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হল।
পুরাণ শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ কী ?
উত্তর-পুরাণ শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হল – “যস্মাৎ হি পুরা আসীৎ ইদম্ তৎ পুরাণম্”। অর্থাৎ, যেহেতু প্রাচীনকালে এরূপ ছিল তাই এর নাম পুরাণ।
পুরাণের রচয়িতা কে ?
উত্তর- মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাসকেই পুরাণ সমূহের রচয়িতা বলা হয়। -“অষ্টাদশপুরাণানি কৃত্বা সত্যবতী সুত:।পশ্চাৎ ভারতমাখ্যানং চক্রে তদুপবৃংহিতম্।
পুরাণ ও ইতিহাসগুলির মধ্যে পার্থক্য কী ?
পুরাণ হল প্রাচীন কথা। সুদূর অতীতের ঘটনা, যাতে সৃষ্টি, ধর্ম, আচার, ব্যবহার প্রভৃতির উপর বিক্ষিপ্ত আলোচনা আছে। আর ইতিহাস হল ‘ইতি-হ-আস’ অর্থাৎ ‘এইরূপ ছিল, যে কোনো অতীতের ঘটনা। লোকোত্তর বীরত্বব্যঞ্জক কীর্তি-কাহিনীর বর্ণনাই হল ইতিহাস।
পুরাণ কয়ভাগে বিভক্ত ও কি কি ?
পুরাণ সাহিত্য দুইভাগে বিভক্ত। যথা- মহাপুরাণ ও উপপুরাণ। মহাপুরাণ 18 টি এবং উপপুরাণও 18 টি।
মহাপুরাণ ও উপপুরাণ কী ?
বৃহদাকার ও প্রধান পুরাণগুলিকে মহাপুরাণ বলে। আর মহাপুরাণ অপেক্ষা ক্ষুদ্র ও অপ্রধান পুরাণগুলিকে উপুরাণ বলে।
পুরাণের পাঁচটি লক্ষণ কী ?
পুরাণের পাঁচটি লক্ষণ হল – “সর্গশ্চ প্রতিসর্গশ্চ বংশো মন্বন্তরাণি চ ।
বংশানুচরিতং চৈব পুরাণং পঞ্চলক্ষণম্।”
অর্থাৎ, (i) সর্গ – সৃষ্টি।
(ii) প্রতিসর্গ – সৃষ্টির পর আবার সৃষ্টি।
(iii) বংশ – দেবতা ও
(iv)
(v)